সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে কাটা হয়েছিল লক্ষণরেখা । লকডাউন পরিস্থিতিতে লক্ষণরেখা অমান্য করে পুরাতন মালদহে কেনাকাটা চলল । মূলত এক দুটি ওষুধের দোকানে এই রেখা টানা হলো সেটি মানা হচ্ছে না বলে অভিযোগ। অনেকে ভিড় করে গাদাগাদি ভাবে ঔষধ নিচ্ছেন । বৃহস্পতিবার লকডাউন এর দিন সকাল থেকেই শহরের সবজি বাজারে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা হয়নি । ফলে সেখান থেকে সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে বাসিন্দাদের । স্থানীয় প্রশাসনের নিয়ে কোনও হেলদোল নেই । শহরে যত্রতত্র বাইক টোটো ভ্যান দাপিয়ে বেড়িয়েছে। একাধিক দোকান অর্ধেক সাটার খোলা অবস্থায় লকডাউন উপেক্ষা করে বিক্রি-বাট্টা হচ্ছে ।
শহরের প্রাণকেন্দ্রে লকডাউন মানা হলেও অলিগলিতে জমায়েত আগের অবস্থায় রয়েছে। স্বাভাবিক ছন্দেই বাসিন্দারা বাইরে বেরিয়ে পায়চারি করছেন । ইংলিশ বাজার শহরের রথবাড়ি ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের ওপর এদিন সবজিবাজার বসেছিল। হবিবপুর ব্লকের বুলবুলচন্ডী বাজার ডুবাপাড়া মাঠে স্থানান্তরিত করা হয় । চাঁচলে প্রতিদিন ভোর থেকে ১০ টা পর্যন্ত সবজি বাজার চলবে এমন পরিকল্পনা স্থানীয় প্রশাসন নিচ্ছে । পুরাতন মালদহের ঔষধ বিক্রেতা জানিয়েছেন,কেউ দন্ডি অমান্য করে কেনাকাটা করছে না । এ বিষয়ে মালদহ মার্চেন্ট চেম্বার অব কমার্সের সম্পাদক জয়ন্ত কুন্ডু জানিয়েছেন, লকডাউন এদিন ৯৫ শতাংশ দোকান বাজার হাট বন্ধ ছিল।