
প্রেস এজেন্সি ডেস্ক: ঘন কুয়াশার সাথে পাল্লা দিয়ে হাড় কাঁপানো ঠান্ডা শুরু হয়েছে। জেলায় একধাক্কায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। এ রকম আবহাওয়া আরও সপ্তাহ খানেক ধরে চলবে। প্রাথমিকভাবে এমনটাই ইঙ্গিত দিচ্ছেন আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা। শুক্রবার জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা সাত ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে যায়। যে কারণে ঠান্ডা জাঁকিয়ে পড়েছে। তীব্র ঠান্ডার কারণে মানুষ ঘরে গৃহবন্দি হয়ে গিয়েছেন। প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া কেউ বাড়িতে বেরোচ্ছেন না। ঘন কুয়াশার কারণে রাস্তাঘাটে দৃশ্যমানতা কমে গিয়েছে। যে কারণে যোগাযোগব্যবস্থা কার্যত ব্যাহত হচ্ছে। করোনার মধ্যে ঠান্ডা থেকে বাঁচতে পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকেরা। উষ্ণ গরম জল পানের পাশাপাশি শিশু ও বয়স্কদের বিশেষ করে গরম পোশাকের ওপর জোর দিতে অনেকে পরামর্শ দিচ্ছেন। শীতে বেশির ভাগই ভাইরাস সক্রিয় হয়ে যায়। তাই মাস্কের ব্যবহার যাতে না কমে সে বিষয়েও জোর দিতে বলছেন বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকেরা। ডিসেম্বরের শেষে আরও জাঁকিয়ে শীত পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
